Ads By Blogger

Wednesday, June 03, 2015

জোয়ার ভাটা কি এবং কেন হয়?

ads
জোয়ার ভাটা:পৃথিবীর বাইরের মহাকর্ষীয় শক্তির (বিশেষ করে চাঁদের) প্রভাবে সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি ফুলে ওঠাকে জোয়ার ও নেমে যাওয়ার ঘটনাকে ভাঁটা (একত্রে জোয়ার-ভাটা) বলা হয়।


আপনাদের মধ্যে যারা কক্সবাজার গিয়েছেন তারা একটা দৃশ্য লক্ষ্য করে থাকবেন যে সৈকতের কাছাকাছি কোন বাঁশের গোঁড়ায় লাল পতাকা ঝুলছে। এই লাল পতাকার মানে যারা গিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন। যদি না জেনে থাকেন তাদের বলছি যে লাল পতাকা মানে ‘এখন ভাটা চলছে ও সমুদ্রে নামা যাবে না’। কেননা ভাটার সময় সমুদ্রের জলরাশি নেমে যায় ও এই সময় পানির স্রোত সমুদ্র তীরের বিপরীত দিকে থাকে। আর জোয়ারের সময় পানির স্রোত থাকে তীরের দিকে। জোয়ার-ভাটা একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। জোয়ার –ভাটা কেন হয় তা কি জানেন আপনারা।

আরো দেখুন;

Captcha type করে আয় করুন ডলার সহজে(যারা একেবারে নতুন


ইনকাম করুন রেফার করে এবং লিংক শেয়ার করে


ফ্রিতে BITCOIN আয় নিয়ে পূর্ণাঙ্গ টিউটোরিয়াল(হয়ে যান বিটকয়েনের কিং)


আয় করুন ফেইসবুক,গুগল,টুইটার থেকে খুব সহজে
ব্লগ/ওয়েবসাইট আছে কিন্তু ইনকাম করত্তে পারছেন না এবার ইনকাম হবেই



জোয়ার-ভাটার কারণ:- পৃথিবীর যে পাশে চাঁদ থাকে সে পাশে চাঁদের আকর্ষণে পৃথিবীপৃষ্ঠের সমুদ্রের পানি তার নিচের মাটি অপেক্ষা বেশি জোরে আকৃষ্ট হয়। এ কারণে চাঁদের দিকে অবস্থিত পানি বেশি ফুলে উঠে। একই সময়ে পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের বিপরীত দিকে থাকে, সেদিকের সমুদ্রের নিচের মাটি তার উপরের পানি অপেক্ষা চাঁদ কর্তৃক বেশি জোরে আকৃষ্ট হয়। আবার চাঁদ থেকে পানির দূরত্ব মাটি অপেক্ষা বেশি থাকায় পানির উপর চাঁদের আকর্ষণ কম থাকে। ফলে সেখানকার পানি চারিদিকে ছাপিয়ে উঠে। এক্ষেত্রে ফুলে উঠার কাহিনীটিই ঘটে। ফলে একই সময়ে চাঁদের দিকে এবং চাঁদের বিপরীত দিকে পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠের পানির এই ফুলে উঠাকে জোয়ার বলে। আবার পৃথিবী ও চাঁদের ঘুর্ণনের কারণে চাঁদ পৃথিবী থেকে দূরে সরে গেলে ফুলে ওঠা পানি নেমে যায়। পানির এই নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। পৃথিবী যে সময়ের মধ্যে নিজ অক্ষের চারদিকে একবার আবর্তন করে (এক দিনে) সে সময়ের মধ্যে পৃথিবীর যেকোন অংশ একবার চাঁদের দিকে থাকে এবং একবার চাঁদের বিপরীত দিকে থাকে। এ কারণে পৃথিবীর যেকোন স্থানে দুইবার জোয়ার এবং দুইবার ভাটা হয়।

জোয়ার-ভাটা দুই প্রকার:মুখ্য জোয়ার এবং গৌণ জোয়ার।

মুখ্য জোয়ার:চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে আবর্তনকালে পৃথিবীর যে অংশ চন্দ্রের নিকটবর্তী হয়, সেখানে চন্দ্রের আকর্ষন সর্বাপেক্ষা বেশি হয়। এ আকর্ষনে চারদিক হতে পানি এসে চন্দ্রের দিকে ফুলে ওঠে এবং জোয়ার হয়। এরুপে সৃষ্ট জোয়ারকে মুখ্য জোয়ার বা প্রত্যক্ষ জোয়ার বলা হয়।

গৌণ জোয়ার:
চন্দ্র পৃথিবীর যে পার্শ্বে আকর্ষণ করে তার বিপরীত দিকের জলরাশির ওপর মহাকর্ষণ শুক্তির প্রভাব কমে যায় এবং কেন্দ্রাতিগ শক্তির সৃষ্টি হয়। এতে চারদিক হতে পানি ঐ স্থানে এসে জোয়ারের সৃষ্টি করে। এভাবে চন্দ্রের বিপরীত দিকে যে জোয়ার হয় তাকে গৌণ জোয়ার বা পরোক্ষ জোয়ার বলে।
bd tips tech
ads

5 comments:

  1. লেখাটি আরও পরিস্কার হলে বুঝতে সুবিধা হত।

    ReplyDelete
  2. ধন্যবাদ আপনার মনন্তব্যের জন্যে,পরবর্তীতে আমরা চেষ্টা করবো পোস্ট গুলিকে আরো সুন্দর ভাবে উপাস্থাপন করার জন্য

    ReplyDelete
  3. ধন্যবাদ। অত্যন্ত জটিল মনে হচ্ছে আর একটু পরিষ্কার করে বললে সুবিধা হতো

    ReplyDelete
  4. ধন্যবাদ ভাই। পোস্ট টি পরে খুব ভালো লাগল। আশাকরি এরকম আরো পোস্ট দিবেন।

    ReplyDelete
  5. অনেক ধন্যবাদ এমন পোষ্ট শেয়ার করার জন্য।

    ReplyDelete

আমাদের পোস্টগুলি ভালো লাগলে কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহ দিন

copyright 2014-2023@bdtipstech DMCA.com Protection Status